Welcome to Annoor Online Shopping Store!
 কিভাবে তৈর করা হয় তালমিছরি
কিভাবে তৈর করা হয় তালমিছরি
তালমিছরিতে থাকে খাঁটি তালের রস। সেই তাল গুড় জ্বাল দেওয়া হয় একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এরপরে সেটিকে ঢালা হয় ট্রেতে বা কোনো পাত্রে | এরপরে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এই ট্রেগুলিকে চট দিয়ে ঢেকে রাখা হয় একটি বন্ধ ঘরে। সপ্তাহ খানেক পরে ওপরে ও নিচের অংশগুলি শুকিয়ে দানাতে পরিণত হয়,অর্থাত্ তালমিছরিতে পরিণত হয়। মাঝের লেয়ারটি তখনও নরম এবং জলীয় ভাব থাকে এবং সেটিকে বিশেষ উপায়ে আলাদা করে নেওয়া হয়। মিছরি তৈরি করার মৌসুম চারটি। চৈত্রের মাঝামাঝি থেকে শ্রাবণের প্রথমার্দ্ধ,এই সময়েই বানানো হয় তালমিছরি। এভাবেই তৈরি হয় আমাদের অতিপরিচিত তালমিছরি।
 তালমিছরি কেন খাবেন/ শিশুকে খাওয়াবেন
তালমিছরি কেন খাবেন/ শিশুকে খাওয়াবেন
 এর গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স (GI)মোটে ৩৫%।
 এর গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স (GI)মোটে ৩৫%। তালমিছরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ভিটামিনস,মিনারেলস ( ক্যালশিয়াম,পট্যাশিয়াম,আইরন,জিঙ্ক,ফসফরাস ইত্যাদি),আমাইনো এসিড, ভিটামিন, বি ১২।এছাড়া এতে আছে ২৪ টি প্রাকৃতিক উপাদান,ফলে এটি আয়ুর্বেদিক ঔষধি তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।
 তালমিছরিতে আছে প্রচুর পরিমাণে এসেনশিয়াল ভিটামিনস,মিনারেলস ( ক্যালশিয়াম,পট্যাশিয়াম,আইরন,জিঙ্ক,ফসফরাস ইত্যাদি),আমাইনো এসিড, ভিটামিন, বি ১২।এছাড়া এতে আছে ২৪ টি প্রাকৃতিক উপাদান,ফলে এটি আয়ুর্বেদিক ঔষধি তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। তালমিছরিতে প্রচুর পরিমান আয়রন থাকায় এটা অ্যানিমিয়াতে ভীষণ ভাবে কাজে দেয়। বিশেষত মেয়েদের জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
 তালমিছরিতে প্রচুর পরিমান আয়রন থাকায় এটা অ্যানিমিয়াতে ভীষণ ভাবে কাজে দেয়। বিশেষত মেয়েদের জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণ ক্যালশিয়াম আর পোট্যাশিয়াম থাকার কারণে তালমিছরি হাড় ও দাঁত শক্ত করে ও হাড়ের সমস্যা দূর করে।
 প্রচুর পরিমাণ ক্যালশিয়াম আর পোট্যাশিয়াম থাকার কারণে তালমিছরি হাড় ও দাঁত শক্ত করে ও হাড়ের সমস্যা দূর করে। তালমিছরির রস কাশি উপশম করতে সাহায্য করে এবং গলায় শ্লেষ্মা নরম করে দেয়, ফলে গলায় খুসখুসানি কমে যায়।এটি ঠান্ডা লাগাও প্রতিরোধ করে।
 তালমিছরির রস কাশি উপশম করতে সাহায্য করে এবং গলায় শ্লেষ্মা নরম করে দেয়, ফলে গলায় খুসখুসানি কমে যায়।এটি ঠান্ডা লাগাও প্রতিরোধ করে। বাদাম,মৌরী,তালমিছরি এবং গোলমরিচ এর গুঁড়ো করে রোজ রাতে ১ চামচ করে দুধের সাথে খেলে তা চোখের দৃষ্টি বাড়ায়।
 বাদাম,মৌরী,তালমিছরি এবং গোলমরিচ এর গুঁড়ো করে রোজ রাতে ১ চামচ করে দুধের সাথে খেলে তা চোখের দৃষ্টি বাড়ায়। মুখের আলসারে উপশম পেতে তালমিছরি আর এলাচ গুঁড়ো করে পেস্ট করে মুখের ভেতরে লাগালে আরাম পাওয়া যায়। আলসার কমে। বাচ্চাদের জন্যও ব্যবহার করা যায়।
 মুখের আলসারে উপশম পেতে তালমিছরি আর এলাচ গুঁড়ো করে পেস্ট করে মুখের ভেতরে লাগালে আরাম পাওয়া যায়। আলসার কমে। বাচ্চাদের জন্যও ব্যবহার করা যায়। বলা হয়,ব্রেস্ট মিল্ক এর পরিমাণ বাড়ানোর জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। কালো তিল এর সাথে তালমিছরি গুঁড়ো করে গরম দুধের সাথে দিনে দুবার খেলে ব্রেস্ট মিল্ক উত্ পাদনে সহায়তা মেলে।
 বলা হয়,ব্রেস্ট মিল্ক এর পরিমাণ বাড়ানোর জন্য তালমিছরি খুব উপকারী। কালো তিল এর সাথে তালমিছরি গুঁড়ো করে গরম দুধের সাথে দিনে দুবার খেলে ব্রেস্ট মিল্ক উত্ পাদনে সহায়তা মেলে। আদার রসের সাথে তালমিছরি খেলে সাইনাস জনিত মাথাধরা থেকে উপশম মেলে।
 আদার রসের সাথে তালমিছরি খেলে সাইনাস জনিত মাথাধরা থেকে উপশম মেলে। তালমিছরিতে ডায়েটারি ফাইবারের প্রাচুর্যের জন্য এটি হজমে সাহায্য করে এবং কন্সটিপেশান সারিয়ে তোলে। এছাড়াও,চিনি বা মধুর তুলনায় তালমিছরি আমাদের শরীরে অনেক কম পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে,ফলে তালমিছরি শরীরকে সতেজ রাখে।
 তালমিছরিতে ডায়েটারি ফাইবারের প্রাচুর্যের জন্য এটি হজমে সাহায্য করে এবং কন্সটিপেশান সারিয়ে তোলে। এছাড়াও,চিনি বা মধুর তুলনায় তালমিছরি আমাদের শরীরে অনেক কম পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট তৈরি করে,ফলে তালমিছরি শরীরকে সতেজ রাখে। গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স তালমিছরিতে চিনি বা মধুর তুলনায় অনেক কম থাকায় তালমিছরি ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
 গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স তালমিছরিতে চিনি বা মধুর তুলনায় অনেক কম থাকায় তালমিছরি ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধেও সাহায্য করে। বার বার পাতলা পায়খানা বা বমি হলে আমাদের শরীর থেকে ইলেক্ট্রোলের মাত্রা কমে যায়। তালমিছরি পানির সাথে মিশিয়ে বারে বারে খাওয়ালে এই ঘাটতি পূরণ হয় এবং শরীরে এনার্জি ফেরত আসে।
 বার বার পাতলা পায়খানা বা বমি হলে আমাদের শরীর থেকে ইলেক্ট্রোলের মাত্রা কমে যায়। তালমিছরি পানির সাথে মিশিয়ে বারে বারে খাওয়ালে এই ঘাটতি পূরণ হয় এবং শরীরে এনার্জি ফেরত আসে। নানা ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান এবং ভিটামিন মিনারেল এবং আমাইনো এসিড যুক্ত তালমিছরি বাচ্চাদের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঠান্ডা জনিত বা পেটের রোগ প্রতিহত করতে তালমিছরির জুড়ি নেই। ব্রেন ডেভেলপমেন্ট এর জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী।
 নানা ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান এবং ভিটামিন মিনারেল এবং আমাইনো এসিড যুক্ত তালমিছরি বাচ্চাদের নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঠান্ডা জনিত বা পেটের রোগ প্রতিহত করতে তালমিছরির জুড়ি নেই। ব্রেন ডেভেলপমেন্ট এর জন্যও তালমিছরি খুব উপকারী। আর্থারাইটিস,শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা,স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য ও তালমিছরি খুব উপকারী। তাই নানা ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধে এই সব সমস্যার সমাধানের জন্য তালমিছরির ব্যবহার বহুদিনের।
 আর্থারাইটিস,শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা,স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য ও তালমিছরি খুব উপকারী। তাই নানা ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধে এই সব সমস্যার সমাধানের জন্য তালমিছরির ব্যবহার বহুদিনের।